Custom Search

Saturday, October 09, 2010

0 Comments
Full of Funny (Jokes) Part-1


ডেমোক্রেট আর রিপাবলিকান
নির্বাচন সামনে রেখে এক ডেমোক্রেট আর রিপাবলিকানের মধ্যে কথা হচ্ছিল।

ডেমোক্রেট-আমি যখন কোন টেক্সিতে চড়ি তখন সেই টেক্সি ড্রাইভারের সাথে খুব ভাল ব্যবহার করি। প্রথমে তার ছেলে মেয়ের কোজ খবর নেই, তাকে মোটা বকশিস দেই। এবং নামার সময় বলি ডেমোক্রেটদের ভোট দিও।

রিপাবলিকান-আমি টেক্সিতে উঠেই ড্রাইভারকে গালাগালি দিতে শুরু করে দেই। সিগারেট ধরিয়ে তার মুখে ধোয়া ছেড়ে দেই, এক টাকাও টিপস দেই না। তবে নামার সময় তোমার মতই বলি ডেমোক্রেটদের ভোট দিও।


বিরোধী দলীয় নেতা
বিরোধী দলীয় নেতা সমুদ্র সৈকতে একটি প্রাচীন বোতল কুড়িয়ে পেলেন। বোতলের ছিপি খুলতেই ভেতর থেকে এক দৈত্য। নেতাকে কুর্নিশ করে দৈত্য বলল-আপনি আমাকে জাদুর বোতল থেকে মুক্ত করেছেন, তাই আমি আপনার তিনটি ইচ্ছা পূরণ করব। তবে শর্ত হচ্ছে আপনি যা পাবেন আপনার প্রতিপক্ষ নেতা পাবে এর দুই গুণ।
ঠিক আছে-নেতা রাজী হলেন। আমার প্রথম ইচ্ছা একটি বিলাস বহুল বাড়ী, ২য় ইচ্ছা একটি বিলাস বহুল গাড়ী, আর শেষ ইচ্ছা আমি আমার একটি কিডনি জনস্বার্থে দান করে দিতে চাই।

ব্রিটেনে বাংলাদেশের টি.এন্ড.টি মন্ত্রী
বাংলাদেশের টি.এন্ড.টি মন্ত্রী গেছেন ব্রিটেনে। ব্রিটেনের টি.এন্ড.টি মন্ত্রী উনাকে জংলা মত একটি জায়গায় নিয়ে গিয়ে বললেন-মাটি খুড়ুন। বাংলাদেশের মন্ত্রী মাটি খুড়তে শুরু করলেন। দশ ফুট মাটি খুড়ে পাওয়া গেল জীর্ণ টেলিগ্রাফের তার। ব্রিটেনের মন্ত্রী সগর্বে বললেন-দেখলেনতো দুইশ বছর আগেও আমাদের দেশে টেলিগ্রাফের প্রচলন ছিল।
এর কিছুদিন পর ব্রিটেনের টি.এন্ড.টি মন্ত্রী এসেছেন বাংলাদেশে। বাংলাদেশের মন্ত্রীও উনাকে জংগলে গিয়ে মাটি খুড়তে অনুরোধ করলেন। মন্ত্রী খুড়তে আরম্ভ করলেন। দশ-বিশ-ত্রিশ ফিট পর্যন্ত খোড়া হল। কিন্তু কিছুই পাওয়া গেল না। ব্রিটেনের মন্ত্রী বিরক্ত হয়ে বললেন-কই, কোন তারইতো পাচ্ছি না।
এবার গর্বের সাথে উত্তর দিলেন বাংলাদেশের মন্ত্রী-তাহলেই বুঝুন, দুইশ বছর আগেই আমাদের দেশে মোবাইল ফোনের প্রচলন ছিল।


বিধ্বস্থ হেলিকপ্টার

দেশের সেরা দশজন রাজনীতিবিদ নিয়ে দূর গ্রামে বিধ্বস্থ হয়েছে একটি হেলিকপ্টার। খবর পেয়ে উদ্ধারকারী দল রওয়ানা হল। গ্রামে পৌছে দেখল দশটি সারিবদ্ধ কবর। গ্রামবাসীরা ইতিমধ্যেই তাদের কবর দিয়ে ফেলেছ। উদ্ধারকারী দলের নেতা পাশে দাড়ানো গ্রামবাসীর কাছে জানতে চাইলে- সবাই কি এক সাথেই মারা গিয়েছিল।
লোকটি দাঁত কেলিয়ে বলল-দুয়েক জন অবশ্য কবর দেয়ার আগ পর্যন্ত বলছিল যে, তারা মরেনি, বেঁচে আছে। আমরা তাদের কথা মোটেও বিশ্বাস করিনি। কারণ আপনারাতো জানেনই যে, রাজনীতিবিদ নেতারা কত মিথ্যা কথা বলে থাকেন। আমরা সবাইকেই কবর দিয়েছি।

জর্জ ওয়াশিংটন
জর্জ ওয়াশিংটন এক দিনের জন্য পৃথিবীতে আসার ইচ্ছা পোষণ করলে ঈশ্বর তার ইচ্ছা পূরণ করেন। কফিন থেকে পুর্নজন্ম নিয়ে বেরিয়ে এসে সামনে কবরস্থানের কেয়ারটেকারকে দেখতে পান। জর্জ ওয়াশিংটনের খুব ক্ষিদে পেয়েছে। কেয়ারটেকারকে বললেন-তুমি কি আমার জন্য একটু শিক কাবাবের ব্যবস্থা করতে পারবে। সামনে জলজ্যান্ত ওয়াশিংটনকে দেখে কেয়ারটেকারের ভিমরি খাবার অবস্থা। এক্ষুণি ব্যবস্থা করছি স্যার-কেয়ারটেকার পড়িমড়ি করে ছুট লাগাল। প্রথমেই সে গিয়ে ফোন দিল জর্জ বুশের কাছে। জর্জ বুশ কেয়ারটেকারকে নিয়ে ছুটে চলে আসেন কবরস্থানে। বুশকে দেখে ওয়াশিংটন বিরক্ত গলায় কেয়ারটেকারকে বলেন- তোকে আনতে বললাম শিক কাবাব, আর তুই কিনা আস্ত গরুটাই এখানে নিয়ে এলি।

মারা গেছেন বুশ
মারা গেছেন বুশ। ততদিনে আমেরিকা সারা বিশ্বে যুদ্ধ করতে করতে ক্লান্ত বিধ্বস্থ। তাই বুশের মৃত্যুতে আমেরিকানরা উল্লসিত। বুশকে কবর দেয়ার দায়িত্ব নিতে চাইল তার আজীবনের বন্ধু ইহুদীরা। ইহুদীদের প্রধান এ ব্যাপারে আমেরিকানদের কাছে আবেদন জানাল। কিন্তু আমেরিকানরা এই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিল-যা ব্যাটা, তোদের বিম্বাস নেই। তোরা যীশু খৃষ্টকে কবর দিয়েছিলি, তিনি তিনদিন পর বেঁচে উঠেছিলেন। বুশকে পুনর্জন্ম নেবার কোন রিক্স আমরা নিতে পারি না।


রাজনীতির কৌতুক

আলোচনা হচ্ছিল মালয়েশিয়ার এক মন্ত্রী ও বাংলাদেশের এক মন্ত্রীর মধ্যে।
মালয়েশিয়ার মন্ত্রী: আমরা আমাদের দেশের লোকদের বিভিন্ন সমস্যার স্থায়ী সমাধানের চেষ্টা করে থাকি। ধরা যাক শীতার্ত একজন লোক। তাকে আমরা আগুন জ্বালানো শিখিয়ে দেই। ফলে তার আর কখনই উষ্ণতার অভাব হয়না।
বাংলাদেশের মন্ত্রী: আমাদের নীতি আরও সহজ। একজন শীতার্তকে আগুন জ্বালানো শিখানো সমসাপেক্ষ কাজ। আমরা বলি একজন শীতার্তকেই আগুনে পুড়িয়ে দাও, তাহলে বাকী জীবন আর তার
উষ্ণতার দরকারই হবে না।

অর্থ সংগ্রহ
একজন ফাদার চার্চের জন্য কিছু টাকা তুলতে চান তিনি বিশপকে জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে কিছু টাকা আয় করা যায় বলুন ! চার্চে কিছু সংস্কার কাজ করা হবে কিন্তু ফান্ডে যথেষ্ট টাকা নাই
বিশপ বুদ্ধি দিলেন, শহরে ঘোড়ার রেস হয় প্রতি সপ্তাহে। একটা ঘোড়া কিনে সেখানে অংশ নাও।
পরের সপ্তাহেই ফাদার গেলেন ঘোড়া কিনতে। কিন্তু ঘোড়ার দাম শুনে তার চক্ষু চড়ক গাছে। বেচারা আর কিছু কিনতে না পেরে একটা গাধা কিনে নিয়ে চলে এলেন।
শহরে এসে ভাবলেন, কিনছি যখন গাধা, সেটাকেই রেসে লাগাই। কি আর এমন হবে যদি হেরে যাই।
রেসের ময়দানের সবাইকে অবাক করে দিয়ে গাধাটা ঘোড়ার রেসেই তৃতীয় হয়ে বসল। শহর জুড়ে গাধার প্রশংসা আর তার কীর্তির আলাপ হচ্ছে। পত্রিকাগুলাও পরদিন ফলাও করে খবর ছাপাল, FATHER'S ASS SHOWS!!!

ফাদার গাধাটাকে খুব ভালো ভালো খাবার দেয়া শুরু করলেন। পরের সপ্তাহেও রেসে অংশ নিলেন গাধা নিয়েই। এইবার তার গাধা রেসের প্রথমেই। পরদিন বিশাল ছবি সহ সংবাদপত্রের শিরোনাম- FATHER'S ASS OUT IN FRONT!!!

ফাদার আগ্রহ নিয়ে বিশপের সাথে দেখা করতে গেলেন। ফান্ডে বেশ ভালো টাকা জমা হচ্ছে গাধাটার কারনে। এদিকে গাধাটা আবার শহরের হিরো হয়ে গেছে। কিন্তু বিশপ পেপারের হেড লাইনগুলো পছন্দই করেন নাই। তিনি ফাদারকে হুকুম দিলেন, বদমাশ গাধাকে আর রেসে দিবেন না। ফাদার তাই করলেন।রেসে কভার করতে আসা সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করল গাধাটা রেসে নাই কেনো? সহজ-সরল ফাদার বলে দিলেন বিশপের নির্দেশেই এই কাজ করা হয়েছে। রেসিং ডে এর পরের দিন পেপারে আসল- BISHOP SCRATCHES FATHER'S ASS!!!

বিশপ এইবার পুরা ক্ষেপা। তার কড়া নির্দেশ এলো ফাদারের কাছে। গাধাকে সরাও। ফাদার আর কি করবেন? এত শখের গাধা তার। কাছের এক সন্ন্যাসী আশ্রমে তার পরিচিত এক নান থাকেন। তিনি গাধাটা নানকে দিয়ে দিলেন। পরের দিনে পেপারে আসল, NUN HAS BEST ASS IN TOWN!!!

এইবার পেপারের হেডিং দেখে বিশপ ফিট হয়ে পড়ে গেলেন। জ্ঞান ফিরে আসার পর নানকে খবর পাঠালেন, দয়া করে গাধাটা বিক্রি করে দেন। নান তাই করলেন। নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে দিলেন গাধাটা। পেপারে খবর চলে আসল, NUN SELLS ASS FOR 1000 Taka!!!

বিশপের মাথা এইবার আউলিয়ে গেছে। পেপারগুলা যা শুরু করছে!!!! গাধাটার হাত থেকে যেভাবেই হোক মুক্তি পেতে হবে। তিনি নানকে নির্দেশ দিলেন, আপনি গাধাটা আবার কিনে নেন। এরপর সেটাকে জঙ্গলে ছেড়ে দেন। এরসাথে আমাদের চার্চের যেন কোনরূপ সম্পর্ক না থাকে। নান গাধাটা কিনে ফেরত নিলেন। তারপর বনে নিয়ে ছেড়ে দিলেন। সংবাদ সম্মেলন করে জানালেন, আমার গাধাটার সাথে চার্চের কোনরূপ সম্পর্ক আর নাই। সেটাকে মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। কেউই আর গাধাটার মালিক নয়। পরেরদিন পেপারের হেডিং- NUN ANNOUNCES HER ASS IS WILD AND FREE!!!!!!!!!

সেইদিন সকালে হার্ট এটাকে বিশপ মারা গেলেন

লিঙ্গ সমস্যা
একবার সরকারের নীতি নির্ধারকদের একটি দল জটিল সমস্যায় পড়লেন। সমস্যাটা লিঙ্গ নির্ধারন সংক্রান্ত
তো তারা গেলেন খালেদা জিয়ার কাছে। ম্যাডাম, কাঁঠাল কোন লিঙ্গ? ম্যাডাম বললেন, এটা নির্ধারন করা কোনো সমস্যা না। আমি আজকেই বাংলা একাডেমীর ডিজিকে বলে দিচ্ছি। তিনি জানিয়ে দিবেন
কিন্তু দুইদিন গেল, ডিজি জানালেন না। তখন তারা গেল এরশাদের কাছে। এরশাদের ঝটপট জবাব-আরে কাঁঠাল হল পুং লিঙ্গ। কারণ কাঁঠালের বিচি আছে

এরপর পত্রিকার খবর বের হল-পুলিশ একদল ছাত্রকে ডান্ডা দিয়ে বেধড়ক পেটাচ্ছে।
আচ্ছা, পুলিশ কোন লিঙ্গ? জানতে চাওয়া হল প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার কাছে। খালেদা বললেন, এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে খোঁজ নিতে হবে। সেই খোঁজ আর আসে না দেখে এরশাদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। তিনি বললেন যেহেতু পুলিশের ডান্ডা আছে তাই পুলিশ পুংলিঙ্গ

এরপর প্রশ্ন উঠে আইন কোন লিঙ্গ। এবারও যথারীতি খালেদা জিয়া ফেলটুস। বলতে পারলেন না। অগত্যা আবার কাবিল এরশাদের কাছে জিজ্ঞাসা। তিনি ভেবেচিন্তে বললেন, আইনের ফাঁক আছে, তাই আইন স্ত্রী লিঙ্গ



0 Comments:

Post a Comment